প্রকাশিত: ১২/১২/২০১৬ ৯:৩৮ এএম
কাঁদলেন,কাঁদালেন… পাষাণ পৃথিবী,আজব দুনিয়াতে প্রতিদিন হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি সহ আপনজনের প্রতি মায়ামমতা কমছে,বাড়ছে শত্রুতা।স্বার্থের কাছে সবাই একপ্রকার অন্ধ,ব্যতিক্রমও যে নেই তা নয়,যেমন শের আলী।অন্যের জন্য কাঁদলেন,কাঁদালেন। গত ১১ ডিসেম্বর কক্সবাজার-চট্টগ্রাম সড়কে ইউনিক পরিবহনের একটি যাত্রীবাহি বাস নিয়ন্ত্রন হারিয়ে উল্টে গিয়ে ৪ জন নিহত হয়।বাসের নিচে চাঁপা পড়ে একটি ছোট্ট শিশু।তিন ঘণ্টা চেষ্টার পর সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় রক্তাক্ত শিশুটিকে উদ্ধার করে আনে পুলিশ কর্মকর্তা শের আলী।উদ্ধার করা মাত্র কোন কিছু বুঝে উঠার আগেই রক্তাক্ত শিশুটিকে নিয়ে হাসপাতালের উদ্দেশ্য দৌড়ানো শুরু করেন শের আলী,দৌড়ানোর সাথে সাথে অপরিচিত এই শিশুটির জন্য চিৎকার করে কাঁদতে থাকেন তিনি।পরে জানা গেছে,চট্টগ্রাম ডিবি পুলিশে কর্মরত শের আলী শিশুটির কষ্ট ও যন্ত্রণা দেখেই অঝোরে কেঁদেছেন।এ সময় শের আলীর কান্না দেখে উপস্থিত জনতাও চোখের জল আটকাতে পারেনি।শের আলীর চরিত্রই আসল চরিত্র,এটাই হচ্ছে মানবতা,কেন এত হিংসে বিদ্বেষ,আপনে আপনে কঠোরতা? সাংবাদিক সরওয়ার আলম শাহীনের ফেইসবুক ওয়াল থেকে সংগৃহিত
কাঁদলেন,কাঁদালেন…
পাষাণ পৃথিবী,আজব দুনিয়াতে প্রতিদিন হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি সহ আপনজনের প্রতি মায়ামমতা কমছে,বাড়ছে শত্রুতা।স্বার্থের কাছে সবাই একপ্রকার অন্ধ,ব্যতিক্রমও যে নেই তা নয়,যেমন শের আলী।অন্যের জন্য কাঁদলেন,কাঁদালেন।
গত ১১ ডিসেম্বর কক্সবাজার-চট্টগ্রাম সড়কে ইউনিক পরিবহনের একটি যাত্রীবাহি বাস নিয়ন্ত্রন হারিয়ে উল্টে গিয়ে ৪ জন নিহত হয়।বাসের নিচে চাঁপা পড়ে একটি ছোট্ট শিশু।তিন ঘণ্টা চেষ্টার পর সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় রক্তাক্ত শিশুটিকে উদ্ধার করে আনে পুলিশ কর্মকর্তা শের আলী।উদ্ধার করা মাত্র কোন কিছু বুঝে উঠার আগেই রক্তাক্ত শিশুটিকে নিয়ে হাসপাতালের উদ্দেশ্য দৌড়ানো শুরু করেন শের আলী,দৌড়ানোর সাথে সাথে অপরিচিত এই শিশুটির জন্য চিৎকার করে কাঁদতে থাকেন তিনি।পরে জানা গেছে,চট্টগ্রাম ডিবি পুলিশে কর্মরত শের আলী শিশুটির কষ্ট ও যন্ত্রণা দেখেই অঝোরে কেঁদেছেন।এ সময় শের আলীর কান্না দেখে উপস্থিত জনতাও চোখের জল আটকাতে পারেনি।শের আলীর চরিত্রই আসল চরিত্র,এটাই হচ্ছে মানবতা,কেন এত হিংসে বিদ্বেষ,আপনে আপনে কঠোরতা?
সাংবাদিক সরওয়ার আলম শাহীনের ফেইসবুক ওয়াল থেকে সংগৃহিত

পাঠকের মতামত